জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার স্থায়ী পরিষদের চেয়ারম্যান লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল বলেছেন, গণমাধ্যম জনগণের স্বার্থ রক্ষার অতন্ত্র প্রহরী। কোথাও মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে, গণতন্ত্রের মর্যাদা লুণ্ঠিত হলে, কিংবা গণতন্ত্রের পবিত্রতা কোন কারণে কলুষিত হলে, গণমাধ্যমের নির্ভিক কণ্ঠ সেখানে সোচ্চার হয়ে উঠে। গণমাধ্যম জনগণের পবিত্র গণতান্ত্রিক অধিকার সংরক্ষণে সর্বদা দায়িত্বশীল অভিভাবক। গণমাধ্যম জনগণকে সচেতন করতে সদা সচেষ্ট এবং জনগণ ও সরকারের মধ্যে গণমাধ্যম সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। গণমাধ্যমকে সর্বদা বস্তুনিষ্ঠ ও ইতিবাচক সংবাদ পরিবেশন করা উচিত। তিনি আরো বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় গণমাধ্যম কর্মীরা প্রায় নির্যাতনসহ নানারকম হয়রানীর শিকার হয়। সুশাসন ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও সাংবাদিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার উদ্যোগে বিশ^ মুক্ত গণমাধ্যম দিবস ২০১৮ উপলক্ষে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে ৩ মে সকালে আয়োজিত সমাবেশ, মানববন্ধন ও আলোচনাসভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
আলোচনাসভায় আরো বক্তব্য রাখেন, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার মহাসচিব আবুল বাশার মজুমদার, মানবাধিকার সচিব গাজী মোঃ রহমত উল্লাহ, নির্বাহী সদস্য অমল মজুমদার, সদস্য মাসুদ আলম, ঢাকা মহানগর সভাপতি খোকন রানা, পার্বত্য চট্টগ্রাম অঞ্চলের সাংগঠনিক সচিব বিপুল চাকমা, আওয়ামী লীগ নেতা ফরিদ খান, সাংবাদিক উম্মে হানি, এম এ মান্নান প্রমুখ।