বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের এলসি খোলার সময়সীমা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি

বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের এলসি খোলার সময়সীমা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি

বাংলাদেশ সংবাদ- বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানের এলসি খোলার সময়সীমা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য গত ৩ জানুয়ারি ১০ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ লাখ ৫ হাজার মেট্রিক টন, ৪ জানুয়ারি ১২ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ লাখ ৬০ হাজার মেট্রিক টন এবং ৫ জানুয়ারি ৭ জন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৬৫ হাজার মেট্রিক টন, ৬ জানুয়ারি ৪৯ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন, ১০ জানুয়ারি ৬৪ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আরো ১ লাখ ৭১ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন, ১০ জানুয়ারি দ্বিতীয় ধাপে ৭২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আরও ১ লাখ ৪১ হাজার মেট্রিক টন চাল, ১৩ জানুয়ারি ৪৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১ লাখ ৬ হাজার ৫ শত মেট্রিক টন চাল এবং ১৭ জানুয়ারি ৬৩ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ৯১ হাজার মেট্রিক টন চাল সর্বমোট ৩২০ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে ১০ লাখ ১৪ হাজার ৫শত মেট্রিক টন চাল বেসরকারি পর্যায়ে আমদানির জন্য ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে বরাদ্দ প্রদান করে আমদানির অনুমতি প্রদানের জন্য খাদ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক বাণিজ্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বরাদ্দ পত্র ইস্যুর সাত দিনের মধ্যে বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠানকে এলসি খুলে এ সংক্রান্ত তথ্য খাদ্য মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে বলা হয়। ৫ হাজার মেট্রিক টন বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীগণকে এলসি খোলার ১০ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং সর্বমোট ২০ দিনের মধ্যে সমুদয় চাল এবং ১০-১৫ হাজার মেট্রিক টন বরাদ্দপ্রাপ্ত ব্যবসায়ীগণকে এলসি খোলার ১৫ দিনের মধ্যে ৫০ শতাংশ এবং সর্বমোট ৩০ দিনের মধ্যে সমুদয় চাল বাংলাদেশে বাজারজাত করতে হবে মর্মে খাদ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক জারীকৃত অফিস আদেশে উল্লেখ করা হয়। পরে বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এলসি খোলার সময়সীমা ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। আজ খাদ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক এক অফিস আদেশে বেসরকারি পর্যায়ে চাল আমদানির জন্য বরাদ্দপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান কর্তৃক এলসি খোলার সময়সীমা আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করে নির্দেশনা জারী করা হয়।

উল্লেখ্য, খাদ্যশস্যের বাজারমূল্যের ঊর্ধ্বগতির প্রবণতা রোধ, নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীকে সহায়তা এবং বাজারদর স্থিতিশীল রাখার স্বার্থে বেসরকারি পর্যায়ে চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক ৫০ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে সরকার। সেই ধারাবাহিকতায় খাদ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২০ তারিখে বেসরকারিভাবে চাল আমদানি জন্য বৈধ আমদানিকারকগণকে প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্রসহ ১০ জানুয়ারি, ২০২১ তারিখের মধ্যে খাদ্য মন্ত্রণালয়ে আবেদন করতে বলা হয়।

Comments are closed.

More News...

লায়ন গনি মিয়া বাবুল কবিসংসদ বাংলাদেশের সভাপতি নির্বাচিত

কবিতা শক্তি ও প্রেরণার উৎস …… লায়ন মোঃ গনি মিয়া বাবুল