নওগাঁয় ১ লাখ ৪৪ হাজার ৩শ ৩৬টি কোরবানীর পশু প্রস্তুত

নওগাঁয় ১ লাখ ৪৪ হাজার ৩শ ৩৬টি কোরবানীর পশু প্রস্তুত

বাংলাদেশ সংবাদ- জেলায় ১৩ হাজার ১৮টি খামারে মোট ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ৩শ ৩৬টি কোরবানীর পশু প্রস্তুত করা হয়েছে। ।
জেলা প্রািণ সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ মোঃ হেলাল উদ্দিন খান জানান,গবাদি পশুর মধ্যে ৪০ হাজার ৫শ ৫০টি ষাঁড়, ১৫ হাজার ১শ ২টি বলদ, ২৯ হাজার ১শ ১৯টি গাভী এবং ২ হাজার ৫শ ৭৫টি মহিষ। ছাগল ভেড়া ও অন্যান্যগুলোর মধ্যে ৪১ হাজার ৯০টি ছাগল, ১৫ হাজার ৬শ ৫১টি ভেড়া এবং অন্যান্য ২৪৫টি।
উপজেলাভিত্তিক খামার এবং কোরবানীর পশুর সংখ্যা হচ্ছে সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪শ ২০টি খামারে ৪ হাজার ৩৬টি ষাাঁড়, ১ হাজার ২শ ৫৪টি বলদ, ১ হাজার ৩শ ৬৫টি গাভী, ৩ হাজার ৯শ ৬৮টি ছাগল, ১ হাজার ৪১টি ভেড়াসহ মোট ১১ হাজার ৬শ ৬৪টি। রানীনগর উপজেলায় ৩শ৪৭টি খামারে ১ হাজার ৮শ ৮৬টি ষাঁড়, ৬শ ৮টি বলদ, ১ হাজার ২শ ৫৭টি গাভী, ৯শ ৭৮টি ছাগল, ৬শ ৮২টি ভেড়াসহ মোট ৫ হাজার ৪শ ১১টি। আত্রাই উপজেলায় ৩শ ২০টি খামারে ২ হাজার ২শ ৫৭টি ষাঁড়, ৪শ ৬১টি বলদ, ৬শ ৯২টি গাভী, ১ হাজার ৫শ ৬২টি ছাগল, ৪০০টি ভেড়াসহ মোট ৫ হাজার ৩শ ৭২টি। বদলগাছি উপজেলায় ৯শ ২টি খামারে ১ হাজ্রা ৪শ ৮৪টি ষাঁড়, ৮শ ৪টি বলদ, ১ হাজার ৩শ ১টি গাভী, ১ হাজার ৬শ ৬৪টি ছাগল, ৫শ ৭৩টি ভেড়াসহ মোট ৫ হাজার ৭শ ২৭টি। মহাদেবপুর উপজেলায় ৪শ ৬৩টি খামারে ৩ হাজার ৭শ ৯৫টি ষাঁড়, ১ হাজার ৫শ ৬৯টি বলদ, ১ হাজার ৬শ ১টি গাভী, ৫ হাজার ২শ ৭৪টি ছাগল, ২ হাজার ৫শ ২৩টি ভেড়াসহ মোট ১৪ হাজার ৭শ ৬২টি। পতীতলা উপজেলায় ৮শ ৩৭টি খামারে ১ হাজার ২শ ৮৭টি ষাঁড়, ৬শ ৪৪টি বলদ, ১ হাজার ২শ ৪৪টি বলদ, ৬৯টি মহিষ, ৯শ ২৪টি ছাগল, ৫শ ৫২টি ভেড়া, অন্যান্য ২৫টিসহ মোট ৪ হাজার ৭শ ৪৫টি। ধামইরহাট উপজেলায় ১ হাজার ৯৯টি খামারে ৬ হাজার ৬শ ৮২টি ষাঁড়, ৩ হাজার ৫শ ২৬টি বলদ, ৪ হাজার ৮শ ৬৬টি গাভী, ২ হাজার ১শ ২টি মহিষ, ৭ হাজার ৫শ ৮৫টি ছাগল, ৩ হাজার ৯শ ৪১টি ভেড়া, অন্যান্য ২০টি সহ মোট ২৮ হাজার ৭শ ২২টি। সাপাহার উপজেলায় ১ হাজার ৫শ ৮০টি খামারে ৪ হাজার ৪৭টি ষাঁড়, ১ হাজার ৩শ ৩৫টি বলদ, ৪ হাজার ৬শ ৩৮টি গাভী, ১শ ৮৪টি মহিষ, ৫ হাজার ৬শ ৮৯টি ছাগল, ২ হাজার ১শ ২৯টি ভেড়া, অন্যান্য ৬৭টিসহ মোট ১৮ হাজার ৮৯টি। পোরশা উপজেলায় ১ হাজার ৪শ ৭১টি খামারে ১ হাজার ৯শ ৬টি ষাঁড়, ১ হাজার ৯১টি বলদ, ১ হাজার ৯শ ৮৯টি গাভী, ১শ ৫৫টি মহিষ, ১ হাজার ৮শ ৮০টি ছাগল, ১ হাজার ১শ ১৩টি ভেড়া, অন্যান্য ২২টিসহ মোট ৮ হাজার ১শ ৫৬টি। নিয়ামতপুর উপজেলায় ৬শ ৭১টি খামারে ৪ হাজার ৫শ ৯৩টি ষাঁড়, ২ হাজার ৪শ ৪৮টি বলদ, ৩ হাজার ৫শ ৮৭টি গাভী, ৪ হাজার ৬শ ৭৯টি ছাগল, ১ হাজার ৭শ ৩৩টি ভেড়াসহ মোট ১৭ হাজার ৪০টি । মান্দা উপজেলায় ৩ হাজার ৯শ ১৮টি খামারে ৮ হাজার ৫শ ৮১টি ষাঁড়, ১ হাজার ৩শ ৬২টি বলদ, ৬ হাজার ৫শ ৭৯টি গাভী, ৬৫টি মহিষ, ৬ হাজার ৮শ ৮৭টি ছাগল, ৯শ ৬৪টি ভেড়া, ১১১টি অন্যান্যসহ মোট ২৪ হাজিার ৬শ ৪৯টি।
জেলার বিভিন্ন হাটে এবং খামার থেকে সরাসরি ক্রেতারা তাঁদের প্রয়োজনমত কোরবানীর পশু কেনা শুরু করেছে।

সূত্র- বাসস

Comments are closed.

More News...

মুহম্মদ আলতাফ হোসেন একজন সৃজনশীল মানুষ ছিলেন

কুমিল্লা ও ময়মনসিংহ সিটিসহ ২৩৩ স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের ভোটগ্রহণ ৯ মার্চ